চলতি হিসাবে ২০২৫ অর্থবছরে জিডিপির ০.০৩ শতাংশ উদ্বৃত্ত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। এটি ২০২৪ অর্থবছরে জিডিপির ১ দশমিক ৫ শতাংশ ঘাটতি থেকে বেশি। বাণিজ্য ঘাটতি সংকোচন এবং শক্তিশালী রেমিট্যান্স প্রবাহের ফলে এই উন্নতি এসেছে।এডিবি জানিয়েছে, ২০২৬ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি হবে অভ্যন্তরীণ ভোগ ও নির্বাচন-সম্পর্কিত ব্যয়। তবে, আর্থিক ও রাজস্ব নীতির কড়াকড়ি এবং বিনিয়োগকারীদের সতর্কতা বিনিয়োগ প্রবাহে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। এ ছাড়াও, যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রপ্তানির ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক বৃদ্ধি এবং ইইউতে কঠোর প্রতিযোগিতা—এই দুইয়ের প্রভাবে রপ্তানি ও প্রবৃদ্ধিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে রপ্তানিকারকদের ইউনিট দামে ছাড় দিতে হতে পারে।উল্লেখ্য, ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এডিবি এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও টেকসই উন্নয়ন সাধনে কাজ করছে। সংস্থাটির বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৬৯টি দেশ।...