ট্রাম্প বলেন, পরিকল্পনাটির বাস্তবায়নে বহু আরব ও মুসলিম দেশের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে — সৌদি আরব, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা হবে। পরিকল্পনার প্রধান দিকগুলোর মধ্যে রয়েছে হামাসের হাতে থাকা জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করা, হামাসের নেটওয়ার্ক ও সব সুড়ঙ্গ ও উৎপাদন কেন্দ্র ধ্বংস করা এবং যুদ্ধবিরতি ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে মানবিক সহায়তা অবাধে গাজায় প্রবেশের ব্যবস্থা করা। পরিকল্পনায় বলা হয়েছে, সতর্কতা হিসেবে যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর গাজার শাসন ব্যবস্থায় ভবিষ্যতে হামাসের কোনো ভূমিকা থাকবে না; কিন্তু একই সঙ্গে একটি স্বতন্ত্র ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের জন্য পথ খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে। পরিকল্পনার সফল বাস্তবায়ন তদারকির জন্য একটি ‘শান্তি বোর্ড’ গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে, যার নেতৃত্বে নিজে থাকবেন ট্রাম্প। বোর্ডে অন্যান্য দেশগুলোর নেতা এবং সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক...