ট্রাইব্যুনালের বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তা মাসুদুর রহমান জানিয়েছেন, ডিজিটাল এভিডেন্স উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তদন্তে জানা গেছে, জুলাই আন্দোলনের সময় নিয়মিতভাবে চারটি ভিন্ন ভিন্ন নাম্বার ব্যবহার করে কথা বলতেন শেখ হাসিনা। এগুলো প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নামে করপোরেট নম্বর হিসেবে নিবন্ধিত ছিল। তবে ৫ আগস্ট সন্ধ্যায় এসব তথ্য সার্ভার থেকে মুছে ফেলা হয়। শুধু শেখ হাসিনার রেকর্ডই নয়, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রীর কথোপকথনের রেকর্ডও মুছে ফেলার তথ্য মিলেছে। বিশেষ তদন্ত কর্মকর্তা জানান, প্রাথমিকভাবে চারটি নাম্বার শনাক্ত করা...