খাগড়াছড়ি শহর, শহরতলী ও গুইমারার অধিকাংশ দোকানপাট আজও খোলা হয়নি। সীমিত আকারে কিছু ইজিবাইক চলাচল করছে। কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার কারণে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া স্থানীয়রা ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। গুইমারা থানার ওসি এনামুল হক চৌধুরী জানান, সহিংসতায় নিহত তিন পাহাড়ির মরদেহ রোববার ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয় এবং রাতে দাহক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে। তিনি আরও বলেন, স্থানীয় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার প্রচেষ্টা চলছে। এলাকায় সেনাবাহিনীর টহল অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ স্থানে পুলিশ ও আনসার সদস্যরা দায়িত্ব পালন করছেন। খাগড়াছড়ি পৌরসভা, সদর উপজেলা ও গুইমারা উপজেলায় ১৪৪ ধারা বহাল রয়েছে। জেলা প্রশাসক এবিএম ইফতেখারুল ইসলাম খন্দকার জানিয়েছেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নির্দেশনা তুলে নেওয়া হবে। এদিকে একটি সূত্র জানিয়েছে, সোমবার...