১৯৫০-এর দশক থেকে রেডিও ওয়েভ বা বৈদ্যুতিক চুম্বকীয় রেডিয়েশনের প্রভাব নিয়ে গবেষণা শুরু হয়। তখন মার্কিন নৌবাহিনীর সার্ভিসম্যানদের শক্তিশালী রাডারের এক্সপোজার থেকেই প্রথম উদ্বেগ তৈরি হয়। বিজ্ঞানীরা বলছেন, উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সির রেডিয়েশন ক্যান্সারের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। তবে ওয়াইফাই বা মোবাইল ফোন থেকে যে নিম্ন ফ্রিকোয়েন্সির রেডিয়েশন ছড়ায়, তার মাত্রা তুলনামূলক অনেক কম। সাধারণত এটি গুরুতর কোনো শারীরিক ক্ষতি করে না, যদিও ত্বকের সামান্য ক্ষতির সম্ভাবনা থাকতে পারে। উইসকনসিন মেডিকেল কলেজের অধ্যাপক জন মোল্ডার জানান, ওয়াইফাই রাউটার প্রায় ৯৯ শতাংশ সময় অপেক্ষামান অবস্থায় থাকে, খুব অল্প সময় ডাটা প্রেরণ করে। ফলে শরীরে এর প্রভাব সীমিত। তবে সবাই একই মতের নন। ক্যালিফোর্নিয়ার বার্কলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক *জোয়েল মস্কোভিটস*ের মতে, প্রাণী গবেষণায় দেখা গেছে দীর্ঘমেয়াদে নিম্নমাত্রার রেডিয়েশন স্নায়ুবিক সমস্যা, ক্যান্সার এবং প্রজননজনিত জটিলতা তৈরি...