হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, প্রথম ধাপে প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু গভীর অনুশোচনা প্রকাশ করেন যে, কাতারে হামাসের লক্ষ্যবস্তুতে ইসরাইলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অনিচ্ছাকৃতভাবে এক কাতারি সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। তিনি আরও দুঃখ প্রকাশ করেন যে, জিম্মি মুক্তি আলোচনার সময় হামাস নেতৃত্বকে লক্ষ্যবস্তু করার মাধ্যমে ইসরাইল কাতারের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা আর চালানো হবে না। কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ফোনালাপের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি কাতারের বিরুদ্ধে আগ্রাসনের পুনরাবৃত্তি রোধে নিশ্চয়তা দিয়েছেন এবং কাতারের সঙ্গে প্রতিরক্ষা অংশীদারিত্বে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন। মন্ত্রণালয় আরও জানায়, ফোন কলে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী হামলার জন্য এবং কাতারের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন। তিনি...