পার্বত্যাঞ্চলে বিশৃঙ্খলা পাকানোর ট্রায়াল রান আবারও। খেলাটি পুরনো, খেলোয়াড় বদলানো হয় মাঝেমধ্যে।খোঁজা হয় ছুঁতা। তা হোক সাইকেল চুরি নিয়ে বা এবারের মতো ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে। কোনো না কোনো অসিলায় মাঠে নেমে তারা পরিস্থিতির বাঁক ঘুরিয়ে দেয়। নিয়ে আসে পার্বত্যাঞ্চল থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যদের সরানোর দাবিনামা। এবারও ব্যতিক্রম নয়। পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের উসকে দিয়ে পার্বত্য জনপদকে অশান্ত-অনিরাপদ করে দাবিটির যথার্থতা প্রমাণের চেষ্টা এবারও। পার্বত্যাঞ্চলে সাম্প্রতিক ধর্ষণকাণ্ডে অভিযুক্ত পাঁচজনের মধ্যে দুজন হিন্দু, একজন মারমা এবং দুজন চাকমা সম্প্রদায়ের। এরই মধ্যে পাকড়াও করা হয়েছে তাদের একজন নয়ন শীলকে। অথচ অভিযোগটির বাঁক ঘুরিয়ে কয়েকটি পাহাড়ি সন্ত্রাসী সংগঠনকে দিয়ে পরিস্থিতি ভিন্নদিকে নেওয়ার জোর তৎপরতা। তাদের উসকানিতে এলাকায় মসজিদ ভাঙচুর ও সেনাক্যাম্পে হামলার মতো ঘটনাও ঘটেছে। পাহাড়ি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর দীর্ঘদিনের দাবি, সেনাক্যাম্প সরানোর। সাম্প্রতিক এ ঘটনাকেও নিয়েছে যুতসই অজুহাত...