তবে দুঃখজনক, আরব বিশ্বের ঐক্য এখনো দুর্বল। মিশর, জর্ডান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত এরই মধ্যে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করেছে। সৌদি আরবও সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের আলোচনায় ছিল, যদিও সাম্প্রতিক আগ্রাসনে সেই প্রক্রিয়া স্থগিত রয়েছে। সাধারণ আরব জনগণ ফিলিস্তিনের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিলেও শাসকগোষ্ঠীর কূটনৈতিক নির্ভরশীলতা বিষয়টিকে জটিল করে তুলেছে। এ বৈপরীত্যই ফিলিস্তিন সংকটে আরও দীর্ঘায়িত করছে।তবে সব মিলিয়ে স্পষ্ট হচ্ছে, ফিলিস্তিন প্রশ্ন এখন শুধু মধ্যপ্রাচ্যের আঞ্চলিক সংকট নয় বরং বৈশ্বিক কূটনীতির কেন্দ্রবিন্দু। ট্রাম্প প্রশাসনের একতরফা নীতি, ইউরোপীয় স্বীকৃতির ঢেউ, জাতিসংঘে ওয়াক আউট কূটনীতি এবং চীন-রাশিয়ার সক্রিয় অবস্থান মিলে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে নতুন মেরূকরণ তৈরি করেছে। একদিকে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও তাদের ঘনিষ্ঠ মিত্র, অন্যদিকে চীন-রাশিয়া, মুসলিম বিশ্ব ও গ্লোবাল সাউথ তথা এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলো। এর প্রভাব পড়ছে...