দুটি ফুটবল মাঠের সমান জায়গা নিয়ে ছড়িয়ে আছে গাছটি। বিজ্ঞানীদের ভাষায় পাকুড় গাছ হলেও স্থানীয়রা চেনেন বটগাছ নামে। কয়েকশ বছরের পুরোনো এই গাছের কোথায় কাণ্ড আর কোথায় শেকড় তা খুঁজে পাওয়া যায় না। এর কাণ্ড শেকড় আর ডালপালার ভেতরেই বসবাস করেন কয়েকশ মানুষ। গাছটিকে কেন্দ্র করে যেমন পূঁজা অর্চনার নানান আয়োজন করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা, তেমনি মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা সম্মান করেন এটিকে। যে কারণে কেউ এই গাছের ডাল ভাঙে না, পাতাও ছেঁড়েন না। বরিশাল সদর উপজেলার চরমোনাই ইউনিয়নের রাজারচর গ্রামে ঐতিহাসিক এই গাছটির অবস্থান। নগরীর বেলতলা থেকে খেয়া পার হয়ে এখানে পৌঁছাতে সময় লাগে ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট। দূর থেকে দেখলে মনে হবে বিশাল এক জঙ্গল। অনেকগুলো গাছ মিলে যেন ঘিরে রেখেছে বড় এক এলাকা। অবশ্য কাছে গেলেই ভুল ভাঙবে। অনেকগুলো নয়,...