দেশের বেসরকারি খাতের বৈদেশিক ঋণে বিদ্যমান বিশৃঙ্খলা নিরসনের পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বর্তমানে এসব খাতে সমুদয় ঋণের তথ্য যেমন সরকারি কোনো সংস্থার কাছে নেই, তেমনই কোনো ঋণ খেলাপি হলে সে তথ্যও থাকে না। ফলে বৈদেশিক ঋণে খেলাপি হয়েও দেশে বা বিদেশ থেকে ঋণ গ্রহণ করতে পারছে। ঋণ পরিশোধের জন্য যখন দাতা সংস্থা থেকে প্রবল চাপ আসে, তখনই কেবল এটি জানাজানি হয়। তখন ঋণ পরিশোধে জরুরি ভিত্তিতে ডলার সংগ্রহ করতে গিয়ে বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে চাপ বেড়ে যায়। এতে ডলার বাজার অস্থির হয়ে ওঠে। আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ আড়াই বছরে এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে। এ ধরনের ঋণকে ব্যাংকাররা গুপ্ত বৈদেশিক ঋণ হিসাবে অভিহিত করেছেন। এসব ঋণে বিশৃঙ্খলা রোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট ইনফরমেশন ব্যুরোতে (সিআইবি) বেসরকারি খাতের সব ধরনের...