সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোরে এ ঘটনা ঘটে।পুড়ে যাওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে সুমন ঢালীর একটি ফলের দোকান ও চায়ের দোকান, আরিফ ঢালীর সেলুন, একটি প্লাস্টিক কারখানা, একটি লোহার স্ক্র্যাব কারখানা এবং নাসির খানের একটি ওয়ার্কশপ। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দাবি, অগ্নিকাণ্ডে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন অফিসার দেওয়ান আজাদ হোসেন জানান, লৌহজং ও শ্রীনগরের মোট চারটি ইউনিট একসঙ্গে কাজ করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।জিআই স্বীকৃতি পেল নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টিএদিকে, সোমবার বিকেলে লৌহজং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নেছার উদ্দিন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ৫টি প্রতিষ্ঠানের মালিককে ২০ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। যার মধ্যে ১০ হাজার টাকা সরকারের পক্ষ থেকে এবং বাকি ১০ হাজার টাকা ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়। পুড়ে যাওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে সুমন ঢালীর একটি ফলের...