রাজশাহীর বরেন্দ্র অঞ্চলে উন্নত জাতের ফুলকপি চাষ জনপ্রিয়তা লাভ করছে। শীতকালীন সবজি হিসেবে পরিচিত হলেও কৃষকরা এখন গ্রীষ্মকালেও সফলভাবে ফুলকপি চাষ করে প্রচুর মুনাফা করছেন, যা তাদের আয় বৃদ্ধি ও জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সহায়ক হচ্ছে। বিশেষ করে দুর্গাপুর, গোদাগাড়ী, পবা ও পুঠিয়া উপজেলায় গ্রীষ্মকালীন ফুলকপি চাষ ব্যাপকতা পাচ্ছে। বাজারে চাহিদা বৃদ্ধি এবং অসময়ে উৎপাদিত হওয়ায় ভালো দাম পাওয়াই এই পরিবর্তনের মূল কারণ। স্থানীয় কৃষকরা বাণিজ্যিক ও গৃহস্থালী উভয় পদ্ধতিতেই ফুলকপি চাষে মনোনিবেশ করছেন। অনেকেই পানির ওপর নির্ভরশীল ধানের চাষ থেকে সরে এসে লাভজনক সবজি চাষের দিকে ঝুঁকছেন। সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলোর সহায়তা এই টেকসই ও লাভজনক কৃষির দিকে অগ্রসর হওয়ার পথকে আরও প্রশস্ত করেছে। ধামিলা গ্রামের কৃষক মনিরুল ইসলাম পাঁচ বিঘা জমিতে বাঁধাকপি চাষ করছেন এবং ১০ থেকে ১৫ দিনের...