মিডল ইস্ট মনিটর জানিয়েছে, এই এলাকাটি আগেও ভয়াবহ হামলার সাক্ষী হয়েছিল। এখানেই যুদ্ধের শুরুতে ছোট্ট শিশু হিন্দ রাজাব ইসরায়েলি আগ্রাসনের শিকার হয়ে প্রাণ হারিয়েছিল। গাদা রাবাহর ঘটনার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকেই লিখেছেন, এটি গাজার হাজারো মানুষের অভিজ্ঞতার প্রতিচ্ছবি—যারা ইসরায়েলি বোমাবর্ষণে বাড়িঘর হারিয়ে ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখা রয়েছে—গাদা রাবাহ কেবল শিক্ষকই ছিলেন না, তিনি ছিলেন শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা। ইংরেজি শিক্ষা দিয়ে তিনি তাদের জ্ঞানের আলোয় উজ্জীবিত করেছেন, আত্মবিশ্বাসী করে তুলেছেন। তাঁর অনেক ছাত্রছাত্রী বিদেশে স্কলারশিপ পেয়েছেন। গাজা থেকে বের হওয়ার জন্য বিদেশে স্কলারশিপ ছিল অন্যতম একটি উপায়। তবে রাবাহ চাইতেন, শিক্ষার্থীরা বিদেশ থেকে শিক্ষা নিয়ে আবারও গাজায় ফিরে যাক এবং...