সেমিনারে অন্য বক্তারা বলেন, হৃৎপি- থাকলে হৃদয়বান হওয়া যায় না। হার্টকে নিয়মিত চেকআপে রাখতে হবে। হার্ট ভালো রাখতে হলে প্রতিদিন হাঁটতে হবে এবং ৭/৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। মানুষকে হার্ট অ্যাটাকের ঘাতক ব্যাধি থেকে বাঁচাতে হলে সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে সর্বত্র সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। নিজেদেরকে ডাক্তার না ভেবে গুরুত্বপূর্ণ রোগী মনে করে হার্টের রোগীদেরকে আন্তরিকভাবে চিকিৎসা দিতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, আমরা নিজেদের হার্ট নিয়ে কখনো চিন্তা করিনা। হার্ট অ্যাটাক মৃত্যুর প্রধান কারণ। হার্টের যত্ন না নিলে অকালেই চলে যেতে হবে। পারিবারিক হৃদরোগ ইতিহাস, ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, অতিরিক্ত ধূমপান, অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা, অলস জীবনযাত্রা, অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, অতিরিক্ত উৎকণ্ঠা ও অতিরিক্ত মদ্যপান হৃদরোগের অন্যতম কারণ। শরীরের অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মতো হার্ট বা হৃৎপিণ্ডেরও যত্নে নিতে হবে। চট্টগ্রাম ২৫০ শয্যা জেনারেল...