চোখের আঘাতে কয়েক ধাপে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।চোখ খুব সংবেদনশীল ও নরম একটি অঙ্গ। বাইরের আঘাত থেকে নিরাপদ রাখার জন্য শক্ত হাড়নির্মিত চক্ষুকোটরে এর অবস্থান। কিন্তু দেখার জন্য সামনের দিকটি খোলা। আর এটিই চোখকে আঘাতপ্রবণ করে রেখেছে; যদিও চোখের পাতা এটিকে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা দেওয়ার চেষ্টায় থাকে। নানাভাবে চোখে আঘাত লাগতে পারে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি হয় খেলাধুলার সামগ্রী, যেমন ব্যাডমিন্টনের কর্ক লেগে, ওয়েল্ডিং বা গ্রিন্ডিং মেশিনে কাজ করার সময় পাথর বা লোহার কণা ছিটকে এসে; পড়াশোনার সামগ্রী, যেমন পেনসিল, স্কেল, কম্পাস ইত্যাদির আঘাতে ও দুর্ঘটনায়। সম্প্রতি ছররা গুলিতে অনেকেই চোখে আঘাত পেয়েছেন। স্প্লিন্টারজনিত চোখের আঘাতও নিহায়ত কম নয়।ধরন বিবেচনায় চোখের আঘাতকে দুই ভাগে ভাগ করা যেতে পারে। ব্লান্ট ট্রমা বা ভোঁতা কোনো বস্তুর আঘাত এবং পেনিট্রেটিং বা ধারালো বস্তুর আঘাত।...