তিনি বলেন, চলচ্চিত্রটির চিত্রগ্রহণ ও সম্পাদনাও অসাধারণ। ঢাকার অতি সাধারণ অলিগলি, ঘিঞ্জি পরিবেশ এবং তার মধ্যেই মা-মেয়ের বেঁচে থাকার লড়াইকে ক্যামেরার ভাষায় চমৎকারভাবে তুলে ধরা হয়েছে। ছবির আবহ সঙ্গীতও হৃদয়গ্রাহী।দর্শকরা ‘সাবা’ কেন দেখবেন তারা ব্যাখ্যাও দিয়েছেন রাহিতুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সাবা’ কোনো বাণিজ্যিক বা বিনোদনসর্বস্ব চলচ্চিত্র নয়। এই জীবনঘনিষ্ঠ ও মানবিক গল্পের চলচ্চিত্রটিতে আপনারা মেহজাবীন চৌধুরীর শক্তিশালী অভিনয় দেখতে পাবেন। যারা বাস্তবধর্মী গল্প পছন্দ করেন এবং কঠিন জীবনসংগ্রামের গল্প পর্দায় দেখতে ভালোবাসেন, এই সিনেমা তাদের জন্য। আমার ধারণা, এখনকার পরিণত দর্শকরা আসলে এমন ছবিই পছন্দ করবেন।তিনি আরও বলেছেন, আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবগুলোতে প্রশংসিত হওয়ার কারণ যে কেবল এর গল্প বা নির্মাণশৈলী নয়, বরং এর সার্বজনীন আবেদন, তা ছবিটি দেখলেই বোঝা যায়। দেশ-কালের গণ্ডি পেরিয়ে পৃথিবীব্যাপী দর্শকের হৃদয়কে নাড়িয়ে দিবে ‘সাবা’। এই...