গত রোববার রাতে বছিলা হাউজিং সিটি থেকে তাদের গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়। অন্য চারজন হলেন- হাসিবুর রহমান ফরহাদ, আবদুর রহমান মানিক, আবু সুফিয়ান ও মো. শাহিন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোববার সন্ধ্যায় বছিলার সেফ হাসপাতালে শিশুর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ‘সমন্বয়ক’ পরিচয়ে কয়েকজন উত্তেজনা তৈরি করে তিন লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। পরে হাসপাতাল মালিকের ফোন পেয়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেন। এপর তাদের বিরুদ্ধে থানায় চাঁদাবাজির অভিযোগে মামলা করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পুলিশ জানায়, সাইফুল ইসলাম রাব্বির নামে মোহাম্মদপুর থানায় একটি চাঁদাবাজি মামলা রয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন পলাতক ছিলেন। রাব্বি মোহাম্মদপুর থানার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক ছিলেন। পরে...