দেশের অভিবাসন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘অবৈধ অভিবাসনের পেছনে রয়েছে দেশি-বিদেশি এক বা একাধিক চক্র। কোনো একটি দেশের পক্ষে এই সমস্যার সমাধান এককভাবে করা সম্ভব নয় কেবল সম্মিলিত প্রয়াসে সমাধান করা সহজ হয়। আমরা মনে করি, আদম পাচার রুটে যে বিমানবন্দরগুলো পাচারকারীরা ব্যবহার করে সেগুলো বিশেষ নজরদারির মধ্যে নিয়ে আসা। এই কাজে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সম্মিলিত মনিটরিং প্রয়োজন।মানব পাচার শুধু যে বাংলাদেশ থেকেই হচ্ছে, ব্যাপারটা এমন নয়। আরও বেশকিছু দেশের দালালচক্র এর সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত। এমন কী পশ্চিমা বিশ্বের উন্নত দেশের নাগরিকরাও জড়িত আদম পাচারে। এই পাচার প্রক্রিয়ায় ১৯৮০ ও ৯০-এর দশকে কিছু মানুষ মরুভূমি মাড়িয়ে, সাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি গেছেন। কখনো বনবাদাড়ে কিংবা খোলা আকাশের নিচে দিনের পর দিন, মাসের পর মাস অপেক্ষা করে ভাগ্য সুপ্রসন্ন হলে গন্তব্যে পৌঁছতে পেরেছেন, না হয়...