ডা. শহীদুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, এর আগেও উপজেলা প্রশাসন দুবার ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে দোকানটি উচ্ছেদ করেছিল। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই পুনরায় আবার দোকান বসানো হয়েছে। এতে আমাদের ভোগান্তি চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে। এ থেকে রেহাই পেতে স্থায়ী সমাধানের জন্য প্রশাসনের কার্যকর হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি। অন্যদিকে বাসার প্রবেশপথে দোকান দেওয়া চা দোকানি অভিযুক্ত মো. আরিফ দাবি করেন, দোকানটি অবৈধ নয়। তিনি বলেন তারা অবৈধভাবে দোকান বসায়নি । এটা তাদের নিজস্ব জমি। জমির বৈধ কাগজপত্র তাদের কাছে রয়েছে। তবে সেসময় তিনি কাগজপত্র দেখাননি। স্থানীয়রা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরেই ওই স্থানে দোকান বসানো ও একাধিকবার উচ্ছেদের ঘটনা ঘটছে। এতে শুধু সংশ্লিষ্ট পরিবার নয়, আশপাশের এলাকাবাসীর মধ্যেও অসন্তোষ বিরাজ করছে। অস্থায়ীভাবে দোকান দিয়ে ডাক্তারকে বেকায়দায় ফেলা হয়েছে। এ ব্যাপারে ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী...