পুড়ে যাওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে—সুমন ঢালীর একটি ফলের দোকান ও চায়ের দোকান, আরিফ ঢালীর সেলুন, একটি প্লাস্টিকের কারখানা, একটি লোহার স্ক্র্যাপের কারখানা এবং নাসির খানের একটি ওয়ার্কশপ। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দাবি, অগ্নিকাণ্ডে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শিমুলিয়া ঘাটের দিকে ঘুরতে আসা কয়েকজন মোটরসাইকেল আরোহী প্রথমে আগুন দেখতে পান। তারা স্থানীয়দের ডাকাডাকি করে জাগিয়ে তুললে খবর দেওয়া হয় ফায়ার সার্ভিসে। খবর পেয়ে লৌহজং ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এবং পরে শ্রীনগর থানার ফায়ার সার্ভিসের আরও দুটি ইউনিট যোগ দেয়। দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় ভোর সাড়ে চারটার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। ক্ষতিগ্রস্ত নাসির খান বলেন, রাত সাড়ে তিনটার দিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে দেখি আগুনে আমার ওয়ার্কশপ পুড়ে যাচ্ছে। মালামালসহ প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। এদিকে গতকাল সোমবার সকালে উপজেলা প্রকল্প...