সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এই তথ্য জানিয়েছেন। এই মাসের শুরুতে মারাত্মক অস্থিরতার তদন্তের অংশ হিসেবে এই নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। ৮ সেপ্টেম্বর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপর নেপাল সরকারের নিষেধাজ্ঞার প্রতিবাদে শুরু হয় বিক্ষোভ। পরে অর্থনৈতিক দুর্দশা ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তীব্র করে নেপালের তরুণরা। কয়েকদিনের নিরাপত্তা বাহিনীর সাথে সংঘর্ষের পর তা মারাত্মক দমন-পীড়নের শিকার হয় এবং দ্রুত দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। কমপক্ষে ৭৩ জন নিহত হন। সংসদ ও সরকারি অফিসে আগুন দেয়া হয় এবং সরকারকে উৎখাত করা হয়। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক, জাতীয় তদন্ত বিভাগের সাবেক প্রধান, নিরাপত্তা সংস্থার সাবেক প্রধান, হুতরাজ থাপা এবং আরও দুইজন সিনিয়র আমলাদের উপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। এদিকে, নেপালের সরকার পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেন সুশীলা কার্কি। ২০২৬...