জেলার ১১টি আসনে প্রার্থীরা গণসংযোগ চালিয়ে গেলেও ৬টি নির্বাচনি এলাকায় দল এবং প্রার্থীদেরকে সবচেয়ে বেশি তৎপরতা দেখা যাচ্ছে। দলীয় সূত্র জানায়, টার্গেট আসনগুলোতে বিভিন্ন ধরনের উপ-কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে পৃথক ৫-৬টি করে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাছাড়া প্রতিটি গ্রামের অভ্যন্তরে ইউনিট এবং পাড়া কমিটিও গঠন করা হয়েছে। এরই মাঝে জামায়াত এবং এর অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে গেছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, ফ্যাসিবাদ পতনের পর জামায়াতে ইসলামী গত এক বছরে কুমিল্লায় তাদের সংগঠনকে অত্যন্ত শক্তিশালী এবং সুসংগঠিত করতে সক্ষম হয়েছে। শোডাউন এবং সভা সমাবেশ এড়িয়ে দলটি সাংগঠনিক কাঠামো সুদৃঢ় করেছে। প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় চলমান রয়েছে তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম। এরমধ্যে ডাকসু, জাকসুসহ কয়েকটি ছাত্র সংসদ নির্বাচনে জয়লাভের পর এ জেলার নেতাকর্মীরা আরো আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছে। দলীয় সূত্র...