ঘটনার পরে একজন সাংবাদিক ফেসবুকে লিখেছেন: ‘কয়েক মাস আগে আমাদের এলাকায় এই লাইব্রেরিটি শুরু হয়। উন্মুক্ত পাঠাগার কনসেপ্টই বাংলাদেশে বিলুপ্ত প্রায়। সেখানে তরুণদের এই উদ্যোগ আমার অসাধারণ লেগেছিল। আজ জানলাম সেখানে আওয়ামী লীগের দোসররা আড্ডা দেয়, তাই সব দোষ লাইব্রেরির।’ এর আগে গত ১৮ আগস্ট কলেজের ইউনিফর্ম পরে হাসিমুখে শিক্ষার্থীদের বই পোড়ানোর একটি ছবি গণমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে—যেখানে দেখা যায়, বরগুনা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের কিছু শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসেই বই পোড়াচ্ছেন। কেউ কেউ মোবাইল ফোনে তার ছবি তুলছেন। গণমাধ্যমের খবর বলছে, বরগুনা সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের গ্রন্থাগারে থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’সহ ‘আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্কিত’ বিভিন্ন ধরনের চার শতাধিক বই বের করে পুড়িয়ে দেন কিছু শিক্ষার্থী। এ সময় সেখানে কলেজ শাখা ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির কম্পিউটার...