আসক বলছে, এর মাধ্যমে যাতে ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট সকল দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রমাণভিত্তিক ব্যবস্থা নেওয়া যায় এবং ভুক্তভোগী কিশোরী ও তার পরিবারের সুষ্ঠু নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়। আজ সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আসক বলছে, গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, মারমা সম্প্রদায়ের এক স্কুলছাত্রী ধর্ষণের শিকার হওয়ার পর এলাকাজুড়ে ক্ষোভ ও প্রতিবাদের সৃষ্টি হয়। ন্যায়বিচারের দাবিতে স্থানীয় তরুণেরা বিক্ষোভ, অবরোধ ও হরতাল পালন করে আসছিল বিগত কয়েকদিন। কিন্তু প্রতিবাদ চলাকালীন সময়ে উত্তেজনা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেওয়া পদক্ষেপ আরও ভয়াবহ রূপ নেয়, যা শেষ পর্যন্ত প্রাণঘাতী সংঘর্ষে রূপান্তরিত হয়। আসক মনে করে, সংঘটিত ঘটনায় যদি কোনোরূপ অতিরিক্ত বলপ্রয়োগের ঘটনা ঘটে থাকে, সরকার যেন তাৎক্ষণিকভাবে তদন্ত করে এবং যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করে। পার্বত্য এলাকায় প্রায়ই উত্তেজনা সৃষ্টি হচ্ছে, যা জনজীবন...