এ নির্মাতা আরও বলেন, ‘তাদের কাজকর্ম দেখে মনে হয়, আমাদের কমিটিগুলো প্রকৃত উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করে না। যে দেশ তার শিল্প-সংস্কৃতিকে কীভাবে বিশ্বমঞ্চে উপস্থাপন করতে হয়, সেই কৌশলই বোঝে না, সে দেশ কখনো এগোতে পারবে না। আমরা এখনো তৃতীয় বিশ্বের দেশ। কারণ আমরা ব্যক্তিগত স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিই।’ এদিকে নির্মাতা আদনান আল রাজীবের সমালোচনার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন আরেক স্বনামধন্য নির্মাতা নুহাশ হুমায়ূন। তিনি এ সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেন এবং বাংলাদেশের চলচ্চিত্র নিয়ে নিজের মতামত তুলে ধরেন। নুহাশ বলেন, ‘আমি তোমার সঙ্গে একমত... ব্যক্তিগতভাবে আমার কাছে ‘সাবা’ ছবিটিই ভালো লেগেছে। এটি সম্পূর্ণ আমার ব্যক্তিগত মতামত। কারণ আমি ছবিটি বেশি পছন্দ করেছি।’ অস্কারের ৯৮তম আসর আগামী বছর অনুষ্ঠিত হবে। প্রতি বছরের ন্যায় এবারও বাংলাদেশ থেকে একটি সিনেমা সেই প্রতিযোগিতায় প্রতিনিধিত্ব করবে। এবারও পাঠানো...