গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলা সদর থেকে তিন কিলোমিটার পশ্চিমে সুলতানপুর বড়ইপাড়া গ্রাম। এই গ্রামের বাসিন্দা চাষি আব্দুল গফুর মিয়া।নেপিয়ার ঘাস চাষ করে দিনমজুর থেকে কোটিপতি বনে গেছেন তিনি। পেয়েছেন রাষ্ট্রীয় পুরস্কারও। ওই চাষির দেখানো পথে হেঁটে গ্রামের দুই শতাধিক কৃষক এখন লাখোপতি। বর্তমানে গ্রামটির প্রায় সবাই কমবেশি ঘাস চাষে জড়িত। ফলে গ্রামটিকে এখন মানুষ ‘ঘাসের গ্রাম’ নামে চেনে। গ্রামটিতে গেলেই চোখে পড়বে মাঠের পর মাঠ ছোট-বড় ঘাসের ক্ষেত। চাষিদের কেউ ঘাস রোপণ-পরিচর্যায় ব্যস্ত, কেউ ঘাস কাটছেন, কেউবা আঁটিভর্তি ঘাস ভ্যানে করে বাজারে নিয়ে যাচ্ছেন বিক্রির জন্য।কিছু দূর এগিয়ে দেখা মেলে ঘাসের গ্রামের রূপকার আব্দুল গফুর মিয়ার সঙ্গে। তিনি ঘাসের জমিতে নিড়ানি দিচ্ছেন। সফলতার গল্প শুনতে চাইলে তিনি বলেন, ছোট থেকে অভাবের সঙ্গে লড়াই করে বড় হয়েছি। সহায়-সম্বল হিসেবে ছিল পৈতৃক সূত্রে...