এতে বলা হয়, জাপানের এ অনুদানের মাধ্যমে ডব্লিউএফপি এক লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং ২ হাজার ঝুঁকিপূর্ণ বাংলাদেশিকে মাসিক খাদ্য সহায়তা ও পুষ্টি সহায়তা দেবে। পরিবারগুলো ভাত, ডাল এবং তাজা শাকসবজিসহ ক্যাম্প স্টোরগুলোতে বিভিন্ন ধরনের খাবার কেনার জন্য ই-ভাউচার পাবে। ‘এই অর্থের মাধ্যমে অপুষ্টি প্রতিরোধ ও চিকিৎসার জন্য ক্যাম্পের ভেতরে এবং বাইরে ছোট শিশু ও গর্ভবতী বা স্তন্যদানকারী মহিলাদের কাছে বিশেষ পুষ্টি সহায়তা পৌঁছাবে।’ ঢাকায় নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত সাইদা শিনইচি বলেন, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মৌলিক চাহিদা পূরণ নিশ্চিত করার জন্য এবং স্থানীয় সম্প্রদায়ের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ সদস্যদের, বিশেষ করে নারী ও শিশুদের সহায়তা দেওয়ার জন্য জাপান বাংলাদেশ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পাশে রয়েছে। তিনি আরও বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং মানবিক তহবিল কমতে থাকায় আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। জাপান ক্রমবর্ধমান মানবিক...