দানব মহিষটার এক চোখ সাথে সাথে কানা হয়ে গেল। পরক্ষণেই আরেকটা বড় মার্বেল নিয়ে গুলতিতে জুড়ে মহিষটার ডান চোখ লক্ষ্য করে মারলো। দৈত্য মহিষ তার ডান চোখও হারালো। এবার টোকন মামা নিরাপদ স্থানে দাঁড়িয়ে ট্রাংকুলাইজার গান দিয়ে মহিষটাকে একের পর এক গুলি করতে লাগলো। ধীরে ধীরে ট্রাংকুলাইজার গানের চেতনা নাশকের প্রভাবে দানব মহিষটা ধপাস করে পড়ে গেলো এবং তারপর ঘুমিয়ে গেলো।টোকন মামা তখন লোকজন এনে খুঁটি গেড়ে মহিষটাকে বেঁধে ফেললেন। তারপর ঘুরে তার বৈজ্ঞানিক বন্ধু অধ্যাপক মোবাশ্বের আলীকে বললেন, ‘প্রকৃতির নিয়ম ভঙ্গ করে তুমি এই অস্বাভাবিক দানব সৃষ্টি করেছো। এতে দেখো কত অশান্তির সৃষ্টি হয়েছে। আসলে অস্বাভাবিক কোনো কিছুই ভালো নয়। তুমি তো ভবিষ্যৎ মানুষের খাদ্য সমস্যার সমাধান করতে চেয়েছিলে, তাই না?’ অধ্যাপক মোবাশ্বের আলী নিরবে মাথা ঝাঁকিয়ে সায় দিলেন।...