উৎসবটিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সেন্টার ফর সোশ্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক প্রগ্রেসের সিনিয়র ফেলো কনস্ট্যান্টিনো জাভিয়ের এবং থাইল্যান্ড দূতাবাসের কাউন্সেলর ডুয়াংকামন কিয়াটবুমরুং। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের হাইকমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহ তার বক্তৃতায় বলেন, ইলিশ শুধু একটি মাছই নয়, এটি বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই মাছ আমাদের ঐতিহ্য ও স্বাদের সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত। তিনি উল্লেখ করেন, পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা নদীতে ধরা পড়া ইলিশের স্বাদই সবচেয়ে অনন্য। তিনি আরও বলেন, ইলিশ বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি করা একটি গুরুত্বপূর্ণ পণ্য। বিশ্বের ৬০টিরও বেশি দেশে এখন ইলিশ রপ্তানি করা হয়। কনস্ট্যান্টিনো জাভিয়ের তার বক্তৃতায় ইলিশ মাছকে ‘বাঙালির চেতনার প্রতীক’ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, খাবার, মাছ এবং উৎসব কূটনীতির একটি চমৎকার উদযাপন। ভারত-বাংলাদেশ সংযোগের সুস্বাদু উদাহরণ। উৎসবে বাংলাদেশ...