বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, চুক্তিতে থাকা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানি ‘স্ন্যাপব্যাক’ প্রক্রিয়া চালু করে নিষেধাজ্ঞা ফের কার্যকর করেছে। তাদের অভিযোগ, ইরান সহযোগিতা করছে না এবং পারমাণবিক কর্মসূচি আরও বাড়াচ্ছে। ২০১৫ সালের চুক্তি অনুযায়ী, ইরানকে তার পারমাণবিক স্থাপনা আন্তর্জাতিক পরিদর্শকদের জন্য খুলে দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আছে। কিন্তু গত জুনে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল ইরানের কয়েকটি পারমাণবিক কেন্দ্র ও সামরিক ঘাঁটিতে হামলা চালালে ইরান এই পরিদর্শন প্রক্রিয়া বন্ধ করে দেয়। ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, তার দেশের পারমাণবিক অস্ত্র বানানোর কোনও পরিকল্পনা নেই। তবে তিনি নতুন নিষেধাজ্ঞাকে ‘অন্যায্য, বেআইনি ও অন্যায়’ আখ্যা দেন। ২০১৫ সালের চুক্তির আওতায়, ইরানের ইউরেনিয়ামের মজুদ, পারমাণবিক স্থাপনা গড়া এবং গবেষণা কার্যক্রম সবকিছুর সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিলো। মূল লক্ষ্য ছিল ইরানকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য পারমাণবিক প্রযুক্তি ব্যবহার করতে দেওয়া, কিন্তু অস্ত্র...