সরেজমিনে দেখা যায়, গোহালিয়া খালের উত্তরের শেষ সীমানায় কাঠের সাঁকোটিতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে লোকজন। ঝুঁকিপূর্ণ কাঠের সাঁকো দিয়ে ভ্যান গাড়িসহ কোনো ধরনের যানবাহন চলে না। মালামাল পরিবহন করতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় গ্রামবাসীর। বাঘবেড় বাজার বনিক সমিতির সভাপতি সেকান্দার আলী বলেন, এই ব্রীজটা প্রথম অবস্থায় বাঁশের সাঁকো ছিল। পরে আমাদের এলাকাবাসীর উদ্যোগে কাঠের সাঁকোতে রুপ দেওয়া হয়। বর্ষার সময় এই সাঁকো পুরোটা ডুবে যায়। তখন প্রায় ৩/৪ কিলোমিটার ঘুরে চলাচল করতে হয়। এই ব্রীজটা যদি পাকাকরণ করা হয়, তাহলে আশেপাশের সকল গ্রামের মানুষ সাচ্ছন্দ্যে চলাচল করতে পারবো। ওই গ্রামের অজুফা খাতুন বলেন, আমাদের বাচ্চাদের স্কুলে যেতে সমস্যা হয়। সাধারণ মানুষের চলাচল করতে অসুবিধা হয়। সরকার যদি আমাদের ব্রীজটা তাড়াতাড়ি করে দিতো, তাহলে খুব উপকার হতো। কে.জি.কে উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম...