নিহতের লাশগুলো রোববার শেষ বিকেলে খাগড়াছড়ি জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তাদের পরিচয় নিশ্চিতের চেষ্টা চলছে। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) মরদেহগুলোর ময়নাতদন্ত হতে পারে। স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনার জের ধরে কয়েকদিন ধরে খাগড়াছড়িতে বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনায় হামলা পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটে। পাহাড়ি ও বাঙালিদের কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও ভাঙচুর করা হয়। এদিকে প্রশাসনের ১৪৪ ধারা এখনো বহাল রয়েছে। খাগড়াছড়ি পৌরসভা, সদর উপজেলা ও গুইমারায় এই নির্দেশনা জারি করা হয়েছিল। সড়ক অবরোধের কারণে কোনো ধরনের যানবাহন চলাচল করছে না। আজও খাগড়াছড়ির বিভিন্ন স্থানে চোরাগোপ্তাভাবে সড়কে ব্যারিকেড দিয়ে অবরোধ পালন করছেন পিকেটাররা। তবে পিকেটারদের প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। শহর, শহরতলীর সড়কগুলো একদম ফাঁকা। জরুরি কাজ ছাড়া কেউ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। লংগদু, বাঘাইছড়িসহ বিভিন্ন বাজারের জন্য কাঁচামাল নিয়ে কিছু ট্রাক, পিকআপভ্যান আটকা...