১৯৩৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়ার ডেগু শহরে লি বিয়ং-চুল মাত্র ৩০ হাজার ওন বর্তমান হিসাব অনুযায়ী প্রায় ২৩ ডলার মূলধন নিয়ে ‘স্যামসাং’ নামের এক ছোট্ট ট্রেডিং কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। শুরুতে শুকনো মাছ, ফল, সবজি আর নিজেদের তৈরি নুডলস বিক্রি করত কোম্পানিটি। স্যামসাং নামটির মানে ‘উচ্চাভিলাষ’, তবে প্রথমবার রাজধানী সিউলে সম্প্রসারণের স্বপ্ন থেমে যায় ১৯৪৭ সালের কোরিয়ার যুদ্ধের কারণে। যুদ্ধ শেষে স্যামসাং মনোযোগ দেয় শিল্পায়নে। তারা টেক্সটাইল ব্যবসায় প্রবেশ করে এবং তখনকার সময়ে কোরিয়ার সবচেয়ে বড় উল মিলে উৎপাদন শুরু করে। এর পাশাপাশি বুসানে গড়ে তোলে চিনি শোধনাগার, খুচরা বাজার, সিকিউরিটিজ ও বীমা খাতে বিনিয়োগ করে এবং দেশের পুনর্গঠনে শিল্প খাতকে এগিয়ে নেয়। তবে যে স্যামসাং আমরা আজ চিনি, সেই স্যামসাং ইলেকট্রনিকস জন্ম নেয় ১৯৬৯ সালে। প্রযুক্তি সাইট অ্যান্ড্রয়েড অথরিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী,...