কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইউসুফ হোসেন ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত ঐ আবেদন গত সপ্তাহে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনে (বিইআরসি) জমা দেওয়া হয়েছে। মূল্যবৃদ্ধির প্রস্তাবে এলপি গ্যাস লিমিটেড বলেছে, ‘ক্রসফিলিং বন্ধ, ডিলার পর্যায়ে স্থানীয় পরিবহন, অপারেশন খরচ ও চার্জ বৃদ্ধির কারণে খরচ বেড়েছে। একই সঙ্গে বেসরকারি কোম্পানির এলপিজির দাম তুলনামূলক বেশি হওয়ার বিষয়টিও প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়েছে।’ দেশের মোট এলপিজি ব্যবহারের ৯৭-৯৮ শতাংশই হয় আমদানিকৃত বিউটেন ও প্রোপেন থেকে, যা বিভিন্ন বেসরকারি কোম্পানি বোতলজাত করে বিক্রি করে। ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে প্রতি মাসে এলপিজির দাম নির্ধারণ করে আসছে বিইআরসি। সৌদি সিপিকে (চুক্তি মূল্য) ভিত্তিমূল্য বিবেচনা করে বাজার-সংশ্লিষ্ট কয়েকটি ফ্যাক্টর বিবেচনায় নিয়ে এলপিজির দর ঘোষণা করা হয়। সিপির দর ওঠানামা করলে ভিত্তিমূল্য ওঠানামা করে। অন্যান্য কমিশন অপরিবর্তিত থাকে। ২০২১ সালে বলা হয়েছিল বেসরকারি কোম্পানিগুলো...