সরেজমিনে দেখা যায়, ব্রিজটি দাঁড়িয়ে থাকলেও দুই প্রান্তে গভীর গর্ত থাকায় এটি ব্যবহার হচ্ছে না। বাধ্য হয়ে স্থানীয়রা বাঁশের সাঁকো বসিয়ে অস্থায়ী পথ তৈরি করেছেন। কিন্তু সেটিও এখন নড়বড়ে হয়ে পড়েছে। যানবাহন তো দূরের কথা, পায়ে হেঁটেও পারাপার কষ্টকর হয়ে উঠেছে। এতে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, ব্যবসায়ীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ প্রতিদিন প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছেন। ঘগোয়া গ্রামের ব্যবসায়ী মশিউর রহমান বলেন, ‘তড়িঘড়ি করে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে ব্রিজটি নির্মাণ করা হয়েছে। সে অভিযোগ এলাকাবাসী করেছিলেন। এখন সংযোগ সড়ক না থাকায় এটি কোনো কাজে আসছে না।’ অমল চন্দ্র সরকার বলেন, ‘মানুষের সুবিধার বদলে ব্রিজটি এখন দুর্ভোগে পরিণত হয়েছে। নড়বড়ে বাঁশের সাঁকোতে প্রায় দুর্ঘটনা ঘটছে।’ স্কুলছাত্র রাফিউর রহমান জানায়, ‘পায়ে হেঁটে কোনোভাবে যাওয়া গেলেও যানবাহন চলাচল করতে পারে না। বাঁশের সাঁকো ভেঙে পড়ার...