ভারতে অবস্থান করা এসব নেতার মধ্যে কয়েকজন ইতোমধ্যে গণমাধ্যমে কথাও বলেছেন। তাদের কেউ কেউ পালিয়ে যাওয়ার কথা স্বীকারও করেছেন। কয়েকজনকে বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিয়মিত টকশোতে অংশ নিয়ে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের কঠোর সমালোচনা করতে দেখা গেছে। অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, পলাতক নেতাদের কাছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের তরফ থেকে এসব নেতার পাসপোর্ট ৫ আগস্টের পরপরই বাতিল করা হয়েছে। এরপরও ওই পাসপোর্ট তারা কীভাবে পেয়েছেন—তা রহস্যজনক। আরো জানা গেছে, ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ ও সমন্বয় করছেন কলকাতায় অবস্থানরত একাধিক পুলিশ ও সামরিক কর্মকর্তা। অনুসন্ধানে এও জানা গেছে, পলাতকরা দীর্ঘদিন ধরে ভারতে বিপুল অর্থ পাচার করেছেন। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের প্রথম দিকে শহরের পার্ক, মার্কেটসহ বিভিন্ন স্থানে প্রকাশ্যে চলাফেরা করতে দেখা গেলেও বর্তমানে তাদের চলাচল সীমিত করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট কূটনৈতিক...