প্রস্তাবে বলা হয়েছে, ক্রসফিলিং বন্ধ, ডিলারদের পরিবহন খরচ, অপারেশন খরচ এবং বিভিন্ন চার্জ বৃদ্ধির কারণে উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে। পাশাপাশি বেসরকারি কোম্পানির তুলনায় সরকারি এলপিজির দাম কম থাকায় বাজারে অসামঞ্জস্য তৈরি হচ্ছে। ২০২১ সালে বলা হয়েছিল বেসরকারি কোম্পানিগুলো চড়াদামে আমদানি করলেও এলপি গ্যাস লিমিটেড দেশীয় গ্যাস ফিল্ড থেকে উপজাত হিসেবে বিউটেন ও প্রোপেন অনেক কমদামে সংগ্রহ করে। সে কারণে বিইআরসি ফর্মুলা (না লোকসান না মুনাফা) অনুযায়ী এলপি গ্যাস লিমিটেডের দর ঘোষণা করা হয়। তখন সাড়ে ১২ কেজির দাম ৬৯০ টাকা নির্ধারিত ছিল। এরপর ২০২৫ সালের ৪ মে গণশুনানি ছাড়াই দাম বাড়িয়ে ৮২৫ টাকা করা হয়,। তখন বিইআরসি চেয়ারম্যান বলেছিলেন, সরকারি কোম্পানির এলপি গ্যাসের দামে কিছু প্যারামিটার রয়েছে। সেসব প্যারামিটারে পরিবর্তন এসেছে, সে কারণে দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেভাবে আমরা বেসরকারি এলপি...