এছাড়া কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনায় বিক্ষোভ ও সহিংসতায় রোববার গুইমারায় গুলিতে তিনজন স্থানীয় নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ১৩ সেনাসদস্য ও ৩ পুলিশ সদস্যসহ অন্তত ২০ জন। এ ঘটনার পর গুইমারা উপজেলায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এলাকাজুড়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল জোরদার করা হয়েছে। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোর থেকে অবরোধের সমর্থনে জেলার বিভিন্ন স্থানে রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে পিকেটিং করছেন অবরোধকারীরা। অবরোধের তৃতীয় দিনে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে বাড়তি সদস্য মোতায়েন করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। বাজার ও বাজারের আশপাশে কোনো দোকানপাট খোলেনি। প্রয়োজনীয় কাজে যারা বের হচ্ছেন, তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে নিরাপত্তা বাহিনী। আরও পড়ুন-খাগড়াছড়িতে নারী-শিশুদের ‘নাশকতামূলক কাজে’ বাধ্য করছে ইউপিডিএফখাগড়াছড়িতে সেনা-পুলিশসহ আহত অনেকে, তিন পাহাড়ি নিহতখাগড়াছড়িতে সতর্ক সেনাবাহিনী-বিজিবি এর আগে শনিবার দুপুর ২টা থেকে খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা...