এবার ৩৮ বছর পর রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) আইনটি অধ্যাদেশ আকারে সংশোধন হতে যাচ্ছে। সব ধাপ পার হয়ে প্রস্তাবিত অধ্যাদেশটি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। জনস্বার্থের বিষয়টি প্রাধান্য দিতে শেষমুহূর্তে এসে বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে সর্বশেষ ভেটিংসহ প্রয়োজনীয় মতামত চাওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অধ্যাদেশটি অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে অনুমোদন পেলে নগর উন্নয়ন ও নাগরিক সেবার ক্ষেত্রে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন দৃশ্যমান হবে। এছাড়া রাজউকের ভেতর ও বাইরে জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করতে বেশকিছু শাস্তির বিধানে পরিবর্তন আনা হচ্ছে। কেউ কেউ বলছেন, রাজউককে আমলাতন্ত্রের বেড়াজাল থেকে বের করে আনতে সাবেক ডিআইটি সময়কার ট্রাস্টকে ফিরিয়ে আনা হবে। ‘ট্রাস্ট’ একটি আইনি কাঠামো। ট্রাস্ট হলে স্বায়ত্তশাসন বেশি থাকবে। জনসেবার মান ও জবাবদিহি বাড়বে। রাজউকের বিদ্যমান আইনের নাম ‘টাউন ইমপ্রুভমেন্ট অ্যাক্ট ১৯৫৩’। যুগোপযোগী করে যা এখন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) অধ্যাদেশ-২০২৫ নামে...