প্রাক্তন সাংবাদিক এবং ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস অস্টিনের সাংবাদিকতার শিক্ষক ম্যারি অ্যাঞ্জেলা বক যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক কৃষ্ণাঙ্গ তরুণের মৃত্যুর পর ছড়িয়ে পড়া ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলনটি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। সময়টা ছিল ২০১৩-১৪ সাল। ততদিনে মার্কিন মুল্লুকে নাগরিক জনপরিসর বসার ঘর, ক্লাব বা কফিশপ থেকে ডিজিটাল মাধ্যমে স্থানান্তরিত হয়েছে। ফেইসবুক, ইউটিউবের মতো প্ল্যাটফর্মগুলো হয়ে উঠেছে নাগরিক আলোচনার মাঠ। বক লক্ষ্য করলেন, কিছু মানুষ পুলিশের কার্যক্রম অনুসরণ করে ভিডিও রেকর্ড করছেন এবং সেগুলো তাদের নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। এসব পেইজে মতামতের ঘরে তাদের কাজ নিয়ে নানামুখী জনমত গড়ে উঠছিল। মূলধারার সাংবাদিকতা রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গ—আইন, কার্যনির্বাহী ও বিচার বিভাগকে নজরদারি ও জবাবদিহিতার মধ্যে রাখার কাজ করে বলে একে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয়। কিন্তু এখানে নাগরিকরা নিজেরাই পুলিশ বা কার্যনির্বাহী বিভাগের ওপর...