দুদকের এজাহারে বলা হয়েছে, ২০০৯ থেকে ২০১১ সালের মধ্যে মেসার্স মিজান ট্রেডার্স অগ্রণী ব্যাংকের আছাদগঞ্জ শাখায় হিসাব খোলে। নতুন প্রতিষ্ঠান হয়েও তারা ১২৬ কোটি টাকার ট্রাস্ট রিসিপ্ট (টিআর) ঋণসুবিধা পায়। বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী জামানত বা নগদায়নযোগ্য সম্পদ ছাড়া এত বড় অঙ্কের ঋণ দেওয়ার বিধান নেই। কিন্তু ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নিয়ম না মেনে কেবল অগ্রিম তারিখের চেক জামানত হিসেবে নিয়ে ঋণ অনুমোদন করেন।পরে মিজান ট্রেডার্স ও সহযোগীরা ৫১ কোটি টাকা পরিশোধ না করে আত্মসাৎ...