মামলা, ইজারাসহ নানা জটিলতায় যশোরাঞ্চলের ২৯ বাঁওড় ও বিলের অচলাবস্থা। এ কারণে বছরে শত কোটি টাকার আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে প্রকৃত মৎস্যজীবীরা। একইসঙ্গে নষ্ট হয়ে গেছে অভায়াশ্রম। রাসায়নিক সার ও কীটনাশক প্রয়োগের ফলে বিলুপ্তির পথে দেশীয় মাছ। চরম দুর্ভোগে পড়েছে প্রায় ৬ হাজার জেলে পরিবার। কর্মহীন হয়ে পড়েছে বাঁওড়ের ওপর নির্ভরশীল আরও কয়েক হাজার মৎস্যজীবী পরিবার। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে নতুন প্রকল্প নিতে চায় মৎস্য অধিদপ্তর। রোববার,(২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫) যশোরে আয়োজিত দিনব্যাপী এক কর্মশালায় এ আশার বাণী শোনায় জেলা মৎস্য অফিস। তাদের উদ্যোগে বিদ্যমান সরকারি মৎস্য খামারসমূহের সক্ষমতা ও মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে অবকাঠামোগত উন্নয়ন করা হবে বলেও জানানো হয়। মৎস্য অধিদপ্তরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. সাহেদ আলীর সভাপতিত্বে কর্মশালায় বাঁওড়গুলোতে মৎস্য উৎপাদন বৃদ্ধি, দেশীয় মাছ সংরক্ষণ ও মৎস্যজীবীদের রক্ষায়...