ঢাকা কিংবা মফস্বলের রাস্তায় হাঁটলে একসময় দূর থেকেই চোখে পড়ত সিনেমা হলের ঝলমলে সাইনবোর্ড। টাঙানো পোস্টার, ভিড় জমা টিকিট কাউন্টার, দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা দর্শক—শুক্রবার মানেই ছিল নতুন সিনেমার উৎসব। শহরের রাস্তাঘাট তখন বেজে উঠত সেলুলয়েডের আনন্দধ্বনিতে। এখন সেই দৃশ্য যেন কেবলই অতীতের অ্যালবামে বন্দি। একটার পর একটা সিনেমা হল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি সংবাদপত্রের পাতায় চোখ রাখতেই ‘নীলফামারীতে একে একে ২৬টি সিনেমা হল বন্ধ, চালু মাত্র ১টি’, ‘বন্ধ হচ্ছে মণিহার’, ‘মধুমিতা বন্ধের ঘোষণা’ শিরোনামগুলো দেখা যায়। এটা শুধু দরজা বন্ধ হওয়া নয়—এ যেন আমাদের সাংস্কৃতিক ইতিহাসের এক অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি।আরো পড়ুন:লোকসানে বগুড়ার ‘মধুবন সিনেপ্লেক্স’ বন্ধকাজাখস্তানে আফরান নিশোর ‘দম’ বাংলাদেশে একসময় প্রায় ১২০০ সিনেমা হল সক্রিয় ছিল। আজ সংখ্যা নেমে এসেছে প্রায় ১২০টিতে। এর মধ্যে আবার সারা বছর চালু থাকে মাত্র...