প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, সিন্ডিকেটভুক্ত কর্মকর্তারা এমন ক্ষমতাধর যে, প্রকল্প বাস্তবায়নকারী রাশিয়ান প্রতিষ্ঠান রোসাটমের পরামর্শও পাত্তা দেন না। যোগ্যতা নিয়েও পদে নিয়োগ আটকানো যায়নি, বরং সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে কথা বললে চাকরি হারাতে হয়। একদিনে ১৮৬ জনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে, আর ১৮ জন চাকরিচ্যুত হয়েছেন। এ ছাড়াও, এনপিসিবিএলের এমডি ড. জাহেদুল হাছান সরকারি খরচে গত এক দশকে অন্তত ৬৫ বার বিদেশ সফর করেছেন। রাশিয়ায় নিজস্ব আবাসনের ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও হোটেল ভাড়া দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ রয়েছে। অবসরোত্তর ছুটি শেষে বিধি ভেঙেও তাকে এমডি পদে বহাল রাখা হয়েছে।আরও পড়ুন :নিরাপত্তাহীন পারমাণবিক কেন্দ্রে ফুয়েল লোড বিপজ্জনকপ্রশিক্ষিতদের ছাঁটাই আর অযোগ্যদের নিয়োগচুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশ ১ হাজার ৮০০ কোটি টাকার চুক্তিতে রাশিয়ায় ১ হাজার ৪২৪ জন কর্মকর্তা প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানোর কথা ছিল। বাস্তবে...