আবার ঈদুর ধান গাছ কেটে সয়লাব করে ফেলছে। এতে করে কৃষকরা চরম ভাবে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। দফায় দফায় কীটনাশক দেয়ার কারনে চাষীরা অর্থনৈতিক ভাবে লোকসানে পড়লেও ব্যবসায়ীদের পকেট ভরছে। আবার কৃষি অফিস থেকে কোন ধরনের পরামর্শ পাচ্ছে না বলেও চাষীদের অহরহ অভিযোগ। ফলে রোগবালা দুর করতে না পেরে মহা বিপদে পড়েছেন আমন চাষীরা। কিন্তু টানা বৃষ্টির কারনে ধান গাছে রোগবালা প্রচুর দেখা দিয়েছে। কৃষি অফিস থেকে তেমন কোন পরামর্শ পাওয়া যাচ্ছে না। কোন রোগে কোন কীটনাশক দিতে হবে এমন পরামর্শ না পেয়ে দোকানী দের কথামত কীটনাশক প্রয়োগ করে প্রচুর পরিমানে টাকা খরচ হচ্ছে। বেশির ভাগ চাষীরা বাকিতে কীটনাশক কিনে চাষাবাদ করে থাকে। ধান তোলামাত্রই দোকানীর বাকি টাকা পরিশোধ করতে হয়। এমন নিয়ম যুগযুগ ধরে চলে আসছে। যার কারনে দোকানীরা ইচ্ছে...