শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী প্যাট্রিসিয়া বুলরিচ সংবাদ সম্মেলনে জানান, এ ঘটনায় পাঁচ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, যাদের মধ্যে তিনজন পুরুষ ও দুইজন নারী। সরকার ও মানবাধিকার সংগঠনগুলো ইতোমধ্যেই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত ও দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছে।‘মাদক-নারীহত্যা’ বলে ক্ষোভপ্রতিবাদকারীরা নিহতদের ছবি ও নাম লেখা ব্যানার হাতে পার্লামেন্ট পর্যন্ত পদযাত্রা করেন। ব্যানারে লেখা ছিল—‘এটা ছিল মাদক-নারীহত্যা’, ‘আমাদের জীবন কোনো পণ্য নয়’। মিছিলটি আয়োজন করে স্থানীয় একটি নারীবাদী সংগঠন।ব্রেন্ডার বাবা লিওনেল দেল কাস্তিয়ো গণমাধ্যমকে বলেন, নারীদের এখন আগের থেকে আরও বেশি সুরক্ষা দেয়া প্রয়োজন। তিনি আরও জানান, নির্যাতনের কারণে মেয়ের লাশ চিনতে পারেননি তিনি। নিহত দুই কাজিনের দাদা আন্তোনিও দেল কাস্তিয়ো অশ্রুসিক্ত কণ্ঠে হত্যাকারীদের ‘রক্তপিপাসু’ বলে আখ্যা দেন।হত্যাকাণ্ড ও তদন্তবুয়েনস আয়ার্স প্রদেশের নিরাপত্তামন্ত্রী জাভিয়ের আলোনসো জানান, তদন্তে জানা গেছে তরুণীদের মাদকচক্রের...