কৃষক আনিসুর রহমান আরও জানান, তিনি তার বাগানে কমলার চারার সংখ্যা বাড়াচ্ছেন। চায়না থ্রি জাতের কমলার আকার ও রং বেশ আকর্ষণীয়। বাজারের কমলার চেয়ে স্বাদ ও রস অনেক বেশি। এতে তিনি কোনো রাসায়নিক ব্যবহার করছেন না। তিনি বলেন, আমার রোপণ করা প্রায় সবগুলো গাছেই ফলন এসেছে। আশা করি, কমলার চাষ বৃদ্ধি পেলে দেশে আমদানি নির্ভরতা কমবে। তরুণ ও বেকারদের কমলা চাষের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগও রয়েছে। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাফর আহমেদ বলেন, কৃষক আনিসুর রহমান উপজেলা কৃষি বিভাগের পরামর্শে কমলার চারা লাগানোর সিদ্ধান্ত নেন। তার বাগানের কমলা গাছে ভালো ফলন হয়েছে এবং প্রতিটি কমলা সুমিষ্ট। এই কমলা বাজারজাত করলে ভালো দাম পাওয়া যাবে। বছরে কমলা বাগান থেকে লাখ লাখ টাকা আয়ের সুযোগ রয়েছে। তিনি আরও বলেন, অন্য কৃষকরা চাইলে কমলা...