এছাড়া শিল্প-কারখানার বিষাক্ত বর্জ্য সরাসরি নদীতে ফেলার কারণে নদ-নদীগুলো দূষিত হয়ে ড্রেজ বা ড্রেনে পরিণত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। ফলে ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে নদীর আয়তন। হারিয়ে যাচ্ছে মিঠা পানির নানা প্রজাতির মাছ, ধ্বংস হচ্ছে জীববৈচিত্র্য। জৌলুস হারাচ্ছে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য এবং জীবনের ধারা। স্থানীয়রা জানান, এক সময় যেখানে পানিতে থৈ থৈ করত নদীগুলো, সেখানে বর্ষা মৌসুম ছাড়া এখন বছরের অধিকাংশ সময়ই থাকে পানিশূন্য। নদীর বুক চিরে রেললাইন ও মহাসড়ক নির্মাণসহ অপরিকল্পিতভাবে ব্রিজ-কালভার্ট, স্লুইসগেট, বাঁধ-ক্রসবাঁধ এবং বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ, দখলসহ নানা কারণে এসবের অস্তিত্ব হারাচ্ছে। জেলার হাতে গোনা ৪ থেকে ৫টি নদী সচল থাকলেও তাতে পানি প্রবাহ ও স্রোতধারা আগের মতো নেই বললেই চলে। শুধুমাত্র বর্ষাকাল এলেই পানির আধার দেখা মিললেও শুষ্ক মৌসুম আসার আগেই তা শুকিয়ে যায়। আর অন্যদিকে জেলার অধিকাংশ নদীই...