নিংসিয়ায় আসার পর থেকে প্রতিদিনই লাঞ্চে ও ডিনারে ডজন খানেক পদের তরকারি দিয়ে ভাত খাওয়া হচ্ছিল। আসলে, ভাত খাওয়া হচ্ছিল না বললেই চলে। ‘ভাত’ শব্দটা না-থাকলে বাক্যটা পূর্ণতা পায় না বলেই এভাবে বললাম। অধিকাংশ সময় শুধু তরকারিই খাওয়া হচ্ছিল, মাঝেমধ্যে তার সাথে খানিকটা ভাত। আর তরকারির মধ্যে প্রতিদিনই ছিল ভেড়ার মাংস, গরুর মাংস, মুরগির মাংস, বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি, ও মাছ। তবে, ৯ আগস্টের লাঞ্চে কোনো মাংসের বালাই ছিল না, ছিল শুধুই মাছ! পদের সংখ্যা ঠিকই ছিল, কিন্তু সব পদই রান্না করা হয়েছে মাছ দিয়ে। আমি মাছে-ভাতে বাঙালি, এতে খুশি হলেও, দলের বাকিদের অনেকেরই মন বেজার হলো। কেউ কেউ মিন মিন করে প্রশ্ন করলেন, ‘মাংসের কোনো আইটেম নেই আজ?’ বিলাসবহুল রেস্তোরাঁর কর্মকর্তার উত্তর: ‘না, নেই। আজকের লাঞ্চের থিম হচ্ছে মাছ। তাই,...