‘মিরাই’ ছবিটি প্রসঙ্গে ঋতিকা বলেন, ‘অভিষেকের পর আমি এক শক্তিশালী চরিত্রের অপেক্ষায় ছিলাম। ছবিটি আমাকে সেই সুযোগ এনে দিয়েছে। এই ছবিতে আমার অভিনীত চরিত্রটি শোনামাত্রই আমার দারুণ লেগেছিল। চরিত্রটির প্রাণশক্তি, গভীরতা আমাকে আকৃষ্ট করেছিল।’ চরিত্রটিকে বাস্তবায়িত করতে নিজেকে উজাড় করে দিয়েছেন। সেই কঠোর পরিশ্রমের যথাযথ ফল পেয়েছেন বলেই মনে করেন ঋতিকা। চিত্রসমালোচক থেকে শুরু করে সাধারণ সিনেমাপ্রেমী—সবাই তাঁর অভিনয়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। দক্ষিণি ছবির হাত ধরে অভিনয় শুরু করলেও ঋতিকা আসলে উত্তর ভারতের মেয়ে। দিল্লিতেই তাঁর বেড়ে ওঠা। মাতৃভাষা ওড়িয়া হলেও এখন তেলেগুতেও তিনি বেশ সাবলীল। ২৭ বছর বয়সী এই অভিনেত্রী সাক্ষাৎকারে জানান, অভিষেক ছবির আগে তাঁকে তিন মাস ধরে তেলেগু শেখার জন্য রীতিমতো কর্মশালায় অংশ নিতে হয়েছিল। ঋতিকা বলেন, ‘ছবিটির আগে তিন মাস ধরে আমার ওয়ার্কশপ চলেছিল। আমি রীতিমতো কাগজ-কলম...